চমৎকার এক ডিজিটাল বিশ্বের শুরুটা আমাদের সঙ্গেই
এশীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে ‘উই থিংক ডিজিটাল’ চেষ্টা করছে ডিজিটাল দক্ষতাসমৃদ্ধ নাগরিক সমাজ তথা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় গড়ে তুলতে।
ডিজিটাল নাগরিকত্ব কী ও কেন গুরুত্বপূর্ণ?
নিজেদের অধিকার ও বাধ্যবাধকতা অনুসরণ করে আমরা কীভাবে ডিজিটালের নতুন ভুবনে বিচরণ করছি, সেটিই ডিজিটাল নাগরিকত্ব। কীভাবে সিদ্ধান্ত নিচ্ছি, প্রাপ্ত তথ্য কীভাবে ছড়িয়ে দিচ্ছি এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ- কীভাবে অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করছি, এ ধরনের সব আচরণ ও চর্চা এখানে বিবেচ্য বিষয়। ডিজিটাল নাগরিক হয়ে ওঠা ও সমৃদ্ধ ডিজিটাল ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে আমাদের প্রত্যেকেরই কম-বেশি ভূমিকা রয়েছে।
৩৬৬ মিলিয়ন
– গ্লোবাল ডিজিটাল রিপোর্ট ২০১৯, উই আর সোশ্যাল, ২০১৯১প্রথমবারের মতো এ সংখ্যক ব্যবহারকারী অনলাইনে আসে ২০১৮ সালে
১৬৬ মিলিয়ন
– গ্লোবাল ডিজিটাল রিপোর্ট ২০১৮, উই আর সোশ্যাল, ২০১৯মোবাইলের নতুন সংযোগ নেয়া হয় শুধুমাত্র এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলেই (সর্বমোট সংযোগ ৪.৪১৬ বিলিয়ন, যেখানে মোট জনসংখ্যা হলো ৪.২৫০ বিলিয়ন)
৫৬%
– দি ইমপ্যাক্ট অফ গ্রেটার নিউজ লিটারেসি, ডিজিটাল নিউজ রিপোর্ট, রয়টার্স ইন্সটিটিউট, ২০১৮২মানুষ সংবাদ পড়ার ক্ষেত্রে এতোটুকু সাক্ষরতায় উন্নীত হয়েছে যে, শিরোনাম পড়েই তারা সিদ্ধান্ত নিতে পারে খবরটা তার জন্য উপযোগী কিনা
সাম্প্রতিক তথ্য
সমৃদ্ধ করে নিন আপনার ডিজিটাল বিষয়ক জ্ঞানের পরিধি!
আমাদের সহযোগী
ফেসবুকে আমরা এক দশকেরও বেশি সময় ধরে কাজ করছি ডিজিটাল সাক্ষরতা, সুরক্ষা পরামর্শ ও পদ্ধতি উন্নয়ন নিয়ে। ডিজিটাল সাক্ষরতা থেকে ডিজিটাল নাগরিকত্ব তৈরির অংশ হিসেবে, আমরা সহযোগী নানা গোষ্ঠীর সাহায্য নিয়ে স্থানীয় পর্যায়ে ‘উই থিংক ডিজিটাল’ কর্মশালা এবং তথ্য-সহায়তা উপকরণ সরবরাহ করে দায়িত্বশীল ডিজিটাল নাগরিক তৈরির কাজ এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছি।
বিস্তারিতপরিচালনা পর্ষদ
এশীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ডিজিটাল অগ্রণীদের সমন্বয়ে গঠন করা হয়েছে উই থিংক ডিজিটাল ফেসবুক পরিচালনা কমিটি। ডিজিটাল নাগরিকত্ব সংক্রান্ত বিষয়ে ফেসবুক এই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেয়।
কমিটি দেখুন১ নতুন ব্যবহারকারী অর্থ ২০১৮ সালে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে নতুন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী। বিস্তারিত জানতে ‘গ্লোবাল ডিজিটাল রিপোর্ট ২০১৯’-এর ৮ নম্বর স্লাইড দেখতে পারেন।
২ সংবাদ সাক্ষরতা পরিমাপ
সংবাদ সাক্ষরতার বিকল্প পরিমাপক নির্ধারণে রয়টার্স ইনস্টিটিউটের পক্ষ থেকে তিনটি প্রশ্ন করা হয়েছিল উত্তরদাতাদের কাছে। প্রতিটি প্রশ্নের ভিন্ন মাত্রা বা দৃষ্টিভঙ্গি ছিল, যার ভিত্তিতে সংবাদ নির্মাণের দৃষ্টিভঙ্গি বা চরিত্র বদলে যেতে পারে। একেকটি প্রশ্নে একটি সঠিক উত্তর-সহ একাধিক উত্তর ছিল। কে কয়টি সঠিক উত্তর দিচ্ছে, তার ভিত্তিতে বোঝা যেত উত্তরদাতার সংবাদ সাক্ষরতা কেমন। যদিও তিনটি মাত্র প্রশ্ন দিয়ে কারও জ্ঞানের পরিধি ও নির্দিষ্ট সংবাদের বহুমাত্রিক প্রেক্ষাপট বোঝার দক্ষতা মেপে ফেলা যায় না। তবে বিভিন্ন জরিপের দীর্ঘ প্রক্রিয়ায় দেখা গেছে, বিকল্প পরিমাপক হিসেবে এ ধরনের প্রশ্নের কিছুটা কার্যকারিতা আছে। উত্তরদাতার জানা-বোঝার গভীরতা বুঝতেও তা অনেক ক্ষেত্রে সহায়ক বটে।